Friday, February 8, 2019

Dhaka Attack (2017) Bangladeshi film review_BD Films Info

Dhaka Attack (2017) Bangladeshi film review_BD Films Info Dhaka Attack (2017) is a Bangladeshi action thriller directed by Dipankar Dipon. The motif of the film is ''The elite force of the Dhaka Metropolitan Police starts an operation against a terrorist organization.''    ফিল্ম রিভিউ...  #ঢাকা_অ্যাটাক  ফিল্ম তৈরির প্ল্যান থেকে শুরু করে ফিল্ম রিলিজ হওয়া পর্যন্ত ঢাকা অ্যাটাক এ সময় লেগেছে প্রায় দুই বছর। বেশি সময় নিয়ে ফিল্ম তৈরি করলে অনেক ভুল ভ্রান্তি ধরা পড়ে । পরে সেগুলো সমস্যার সমাধান করা সহজ হয়। ঢালিউড এর অন্য ফিল্ম গুলো তৈরির দিক থেকে এখানেই পরিচালক দীপঙ্কর দীপনের মূল কৃতিত্ব। তবে ঢাকা অ্যাটাক তার প্রথম কাজ। মানে বড় পর্দার পূর্ণ দৈর্ঘ ছবি। এর আগে ও তিনি অনেক নাটক,, স্বল্প দৈর্ঘ‌ ছবি, টেলিফিল্ম এবং ডকুমেন্টারি বানিয়েছেন। তবে বড় পর্দায় এটাই তার প্রথম কাজ। এই কারনেই এমন মন্তব্য । তবে পরের কাজ গুলো সত্যি বাংলা চলচ্চিত্রকে আর ও সফল করবে এমন প্রত্যাশা।   প্রথম ঢাকা অ্যাটাক এর মহরত হয় ডিসেম্বর ২০১৫। এ দুই বছরে শ্রম দিয়ে সত্যি এক সফল ছবি তৈরিতে সক্ষম হন।   তার ছবির সফলতার দিক গুলোর মধ্যে প্রথম বিষয় হচ্ছে তার অনন্য , অসাধারণ ও সম্পূর্ণ ভিন্ন ধরণের একটি গল্প পছন্দ করা। গল্পের থিম , গুলশানের হলি আর্টিজন বা শোলাকিয়ায় জঙ্গি হামলা বা কল্যাণপুর এর জঙ্গি হামলা বা অন্য কোন উৎস থেকে নেয়া হতে পারে। তবে গল্পটি বাংলাদেশের জন্য বর্তামানে একটি যুগোপযোগী বিষয়। যা সহজে দর্শককে কানেক্ট করতে পারবে। ফিল্ম এ প্রচুর গ্রাফিক্স ব্যবহার করা হয়েছে যা সাউথ ইন্ডিয়ান ফিল্মকে ও মাঝে মাঝে হার মানাবে। এটা বড় একটা তার কৃতিত্ব। দর্শককে সবচেয়ে বেশি কানেক্ট করে ক্রেন শট ও ড্রোন শট। তা পরিচালক দেখিয়ে দিয়েছেন অনায়াসে কিছু কিছু যায়গায়। টিকাটুলির মোড়ে...... যে গানটা ব্যবহার করা হয়েছে তা অনেক আগে থেকেই জনপ্রিয়। আশা করি এ গানটা কিছুটা হলেও ছবিকে জনপ্রিয় করে তুলবে।তিনি ছবিতে গান ব্যবহার করেছেন ১ টা মাত্র। যা অন্যান্য ফিল্মের থেকে পার্থক্য সৃষ্টি করবে। তবে অনেকে বেশি রোমান্টিক গান চাইতে পারে। কিন্তু তিনি ব্যতিক্রম সৃষ্টি করেছেন। বাকি শট, সাউন্ড, ফ্রেম, লাইট এর কথা নাই বা বললাম । টেকনিক্যাল দক্ষতার জবাব নাই।  তবে কিছু কিছু ঘাটতি ত থেকেই যায়।   চৈতি(মাহি) ফ্যাশন পড়ে ক্রাইম রিপোর্টারের সাথে তার অভিনয় যায়না। কেমন যেন খটকা লাগছে। ন্যাকামির শেষ নাই। তার অভিনয়ের দিকে একটু নজর দেয়া উচিত ছিল।   আর নতুন মুখ তাসকিন রহমান(জিসান) এর অভিনয়ের ত কোন জবাব নাই। পরের ফিল্ম এ তাকে চাইলে মনে হয় ভুল হবে না। বাকি সবার অভিনয় ঠিকঠাক। তবে আশফাক (এ বি এম সুমন)এর একটা বউ ছিল সিনথিয়া (কাজী নওশাবা আহমেদ)। যিনি কিনা ফিল্ম এ দর্শক যখন কানেক্টেড হয় সে সময় কোথা এসে ডিস্টার্ব শুরু করেন। তার অভিনয়ের কিছু অংশ অতিরিক্ত হয়ে গেছে। যা দর্শক সহজে ভক্ষণ করতে চাইবেনা। তবে তার শেষের দুইটা তিনটা শট দারুন অর্থ তৈরি করতে পেরেছে। আরেকটা সমস্যা হল , দর্শক যা প্রাণভরে দেখতে চাই তা একটু বেশি করে দেখানোই ভালো। মানে কিছু কিছু শট এর সময় বাড়ানো উচিত ছিল। যেমন-- স্কুলের বাচ্চারা সবাই মিলে বেলুন দিয়ে বাংলাদেশের পতাকা তৈরি করল ।এটা একটু দীর্ঘ করা উচিত ছিল,।   বাকি সব ঠিকঠাক।   জয় হোক বাংলা চলচ্চিত্রের।  প্রথমে টাকার জন্য ছবি বানাতে গিয়ে অনেক ঢালিউড ছবি ফ্লপ হয়। কিন্তু দর্শকের জন্য ছবি বানালে সফল ত হবেই।
Dhaka Attack (2017) Bangladeshi Film Poster

Dhaka Attack (2017)
is a Bangladeshi action thriller directed by Dipankar Dipon. The motif of the film is ''The elite force of the Dhaka Metropolitan Police starts an operation against a terrorist organization.''

ফিল্ম রিভিউ...
#ঢাকা_অ্যাটাক
ফিল্ম তৈরির প্ল্যান থেকে শুরু করে ফিল্ম রিলিজ হওয়া পর্যন্ত ঢাকা অ্যাটাক এ সময় লেগেছে প্রায় দুই বছর। বেশি সময় নিয়ে ফিল্ম তৈরি করলে অনেক ভুল ভ্রান্তি ধরা পড়ে । পরে সেগুলো সমস্যার সমাধান করা সহজ হয়। ঢালিউড এর অন্য ফিল্ম গুলো তৈরির দিক থেকে এখানেই পরিচালক দীপঙ্কর দীপনের মূল কৃতিত্ব। তবে ঢাকা অ্যাটাক তার প্রথম কাজ। মানে বড় পর্দার পূর্ণ দৈর্ঘ ছবি। এর আগে ও তিনি অনেক নাটক,, স্বল্প দৈর্ঘ‌ ছবি, টেলিফিল্ম এবং ডকুমেন্টারি বানিয়েছেন। তবে বড় পর্দায় এটাই তার প্রথম কাজ। এই কারনেই এমন মন্তব্য । তবে পরের কাজ গুলো সত্যি বাংলা চলচ্চিত্রকে আর ও সফল করবে এমন প্রত্যাশা। 
প্রথম ঢাকা অ্যাটাক এর মহরত হয় ডিসেম্বর ২০১৫। এ দুই বছরে শ্রম দিয়ে সত্যি এক সফল ছবি তৈরিতে সক্ষম হন। 


Dhaka Attack (2017) Bangladeshi film review_BD Films Info Dhaka Attack (2017) is a Bangladeshi action thriller directed by Dipankar Dipon. The motif of the film is ''The elite force of the Dhaka Metropolitan Police starts an operation against a terrorist organization.''    ফিল্ম রিভিউ...  #ঢাকা_অ্যাটাক  ফিল্ম তৈরির প্ল্যান থেকে শুরু করে ফিল্ম রিলিজ হওয়া পর্যন্ত ঢাকা অ্যাটাক এ সময় লেগেছে প্রায় দুই বছর। বেশি সময় নিয়ে ফিল্ম তৈরি করলে অনেক ভুল ভ্রান্তি ধরা পড়ে । পরে সেগুলো সমস্যার সমাধান করা সহজ হয়। ঢালিউড এর অন্য ফিল্ম গুলো তৈরির দিক থেকে এখানেই পরিচালক দীপঙ্কর দীপনের মূল কৃতিত্ব। তবে ঢাকা অ্যাটাক তার প্রথম কাজ। মানে বড় পর্দার পূর্ণ দৈর্ঘ ছবি। এর আগে ও তিনি অনেক নাটক,, স্বল্প দৈর্ঘ‌ ছবি, টেলিফিল্ম এবং ডকুমেন্টারি বানিয়েছেন। তবে বড় পর্দায় এটাই তার প্রথম কাজ। এই কারনেই এমন মন্তব্য । তবে পরের কাজ গুলো সত্যি বাংলা চলচ্চিত্রকে আর ও সফল করবে এমন প্রত্যাশা।   প্রথম ঢাকা অ্যাটাক এর মহরত হয় ডিসেম্বর ২০১৫। এ দুই বছরে শ্রম দিয়ে সত্যি এক সফল ছবি তৈরিতে সক্ষম হন।   তার ছবির সফলতার দিক গুলোর মধ্যে প্রথম বিষয় হচ্ছে তার অনন্য , অসাধারণ ও সম্পূর্ণ ভিন্ন ধরণের একটি গল্প পছন্দ করা। গল্পের থিম , গুলশানের হলি আর্টিজন বা শোলাকিয়ায় জঙ্গি হামলা বা কল্যাণপুর এর জঙ্গি হামলা বা অন্য কোন উৎস থেকে নেয়া হতে পারে। তবে গল্পটি বাংলাদেশের জন্য বর্তামানে একটি যুগোপযোগী বিষয়। যা সহজে দর্শককে কানেক্ট করতে পারবে। ফিল্ম এ প্রচুর গ্রাফিক্স ব্যবহার করা হয়েছে যা সাউথ ইন্ডিয়ান ফিল্মকে ও মাঝে মাঝে হার মানাবে। এটা বড় একটা তার কৃতিত্ব। দর্শককে সবচেয়ে বেশি কানেক্ট করে ক্রেন শট ও ড্রোন শট। তা পরিচালক দেখিয়ে দিয়েছেন অনায়াসে কিছু কিছু যায়গায়। টিকাটুলির মোড়ে...... যে গানটা ব্যবহার করা হয়েছে তা অনেক আগে থেকেই জনপ্রিয়। আশা করি এ গানটা কিছুটা হলেও ছবিকে জনপ্রিয় করে তুলবে।তিনি ছবিতে গান ব্যবহার করেছেন ১ টা মাত্র। যা অন্যান্য ফিল্মের থেকে পার্থক্য সৃষ্টি করবে। তবে অনেকে বেশি রোমান্টিক গান চাইতে পারে। কিন্তু তিনি ব্যতিক্রম সৃষ্টি করেছেন। বাকি শট, সাউন্ড, ফ্রেম, লাইট এর কথা নাই বা বললাম । টেকনিক্যাল দক্ষতার জবাব নাই।  তবে কিছু কিছু ঘাটতি ত থেকেই যায়।   চৈতি(মাহি) ফ্যাশন পড়ে ক্রাইম রিপোর্টারের সাথে তার অভিনয় যায়না। কেমন যেন খটকা লাগছে। ন্যাকামির শেষ নাই। তার অভিনয়ের দিকে একটু নজর দেয়া উচিত ছিল।   আর নতুন মুখ তাসকিন রহমান(জিসান) এর অভিনয়ের ত কোন জবাব নাই। পরের ফিল্ম এ তাকে চাইলে মনে হয় ভুল হবে না। বাকি সবার অভিনয় ঠিকঠাক। তবে আশফাক (এ বি এম সুমন)এর একটা বউ ছিল সিনথিয়া (কাজী নওশাবা আহমেদ)। যিনি কিনা ফিল্ম এ দর্শক যখন কানেক্টেড হয় সে সময় কোথা এসে ডিস্টার্ব শুরু করেন। তার অভিনয়ের কিছু অংশ অতিরিক্ত হয়ে গেছে। যা দর্শক সহজে ভক্ষণ করতে চাইবেনা। তবে তার শেষের দুইটা তিনটা শট দারুন অর্থ তৈরি করতে পেরেছে। আরেকটা সমস্যা হল , দর্শক যা প্রাণভরে দেখতে চাই তা একটু বেশি করে দেখানোই ভালো। মানে কিছু কিছু শট এর সময় বাড়ানো উচিত ছিল। যেমন-- স্কুলের বাচ্চারা সবাই মিলে বেলুন দিয়ে বাংলাদেশের পতাকা তৈরি করল ।এটা একটু দীর্ঘ করা উচিত ছিল,।   বাকি সব ঠিকঠাক।   জয় হোক বাংলা চলচ্চিত্রের।  প্রথমে টাকার জন্য ছবি বানাতে গিয়ে অনেক ঢালিউড ছবি ফ্লপ হয়। কিন্তু দর্শকের জন্য ছবি বানালে সফল ত হবেই।
Dhaka Attack (2017) : Arefin Shuvo and Mahiya Mahi

তার ছবির সফলতার দিক গুলোর মধ্যে প্রথম বিষয় হচ্ছে তার অনন্য , অসাধারণ ও সম্পূর্ণ ভিন্ন ধরণের একটি গল্প পছন্দ করা। গল্পের থিম , গুলশানের হলি আর্টিজন বা শোলাকিয়ায় জঙ্গি হামলা বা কল্যাণপুর এর জঙ্গি হামলা বা অন্য কোন উৎস থেকে নেয়া হতে পারে। তবে গল্পটি বাংলাদেশের জন্য বর্তামানে একটি যুগোপযোগী বিষয়। যা সহজে দর্শককে কানেক্ট করতে পারবে। ফিল্ম এ প্রচুর গ্রাফিক্স ব্যবহার করা হয়েছে যা সাউথ ইন্ডিয়ান ফিল্মকে ও মাঝে মাঝে হার মানাবে। এটা বড় একটা তার কৃতিত্ব। দর্শককে সবচেয়ে বেশি কানেক্ট করে ক্রেন শট ও ড্রোন শট। তা পরিচালক দেখিয়ে দিয়েছেন অনায়াসে কিছু কিছু যায়গায়। টিকাটুলির মোড়ে...... যে গানটা ব্যবহার করা হয়েছে তা অনেক আগে থেকেই জনপ্রিয়। আশা করি এ গানটা কিছুটা হলেও ছবিকে জনপ্রিয় করে তুলবে।তিনি ছবিতে গান ব্যবহার করেছেন ১ টা মাত্র। যা অন্যান্য ফিল্মের থেকে পার্থক্য সৃষ্টি করবে। তবে অনেকে বেশি রোমান্টিক গান চাইতে পারে। কিন্তু তিনি ব্যতিক্রম সৃষ্টি করেছেন। বাকি শট, সাউন্ড, ফ্রেম, লাইট এর কথা নাই বা বললাম । টেকনিক্যাল দক্ষতার জবাব নাই।

তবে কিছু কিছু ঘাটতি ত থেকেই যায়। 


Dhaka Attack (2017) Bangladeshi film review_BD Films Info Dhaka Attack (2017) is a Bangladeshi action thriller directed by Dipankar Dipon. The motif of the film is ''The elite force of the Dhaka Metropolitan Police starts an operation against a terrorist organization.''    ফিল্ম রিভিউ...  #ঢাকা_অ্যাটাক  ফিল্ম তৈরির প্ল্যান থেকে শুরু করে ফিল্ম রিলিজ হওয়া পর্যন্ত ঢাকা অ্যাটাক এ সময় লেগেছে প্রায় দুই বছর। বেশি সময় নিয়ে ফিল্ম তৈরি করলে অনেক ভুল ভ্রান্তি ধরা পড়ে । পরে সেগুলো সমস্যার সমাধান করা সহজ হয়। ঢালিউড এর অন্য ফিল্ম গুলো তৈরির দিক থেকে এখানেই পরিচালক দীপঙ্কর দীপনের মূল কৃতিত্ব। তবে ঢাকা অ্যাটাক তার প্রথম কাজ। মানে বড় পর্দার পূর্ণ দৈর্ঘ ছবি। এর আগে ও তিনি অনেক নাটক,, স্বল্প দৈর্ঘ‌ ছবি, টেলিফিল্ম এবং ডকুমেন্টারি বানিয়েছেন। তবে বড় পর্দায় এটাই তার প্রথম কাজ। এই কারনেই এমন মন্তব্য । তবে পরের কাজ গুলো সত্যি বাংলা চলচ্চিত্রকে আর ও সফল করবে এমন প্রত্যাশা।   প্রথম ঢাকা অ্যাটাক এর মহরত হয় ডিসেম্বর ২০১৫। এ দুই বছরে শ্রম দিয়ে সত্যি এক সফল ছবি তৈরিতে সক্ষম হন।   তার ছবির সফলতার দিক গুলোর মধ্যে প্রথম বিষয় হচ্ছে তার অনন্য , অসাধারণ ও সম্পূর্ণ ভিন্ন ধরণের একটি গল্প পছন্দ করা। গল্পের থিম , গুলশানের হলি আর্টিজন বা শোলাকিয়ায় জঙ্গি হামলা বা কল্যাণপুর এর জঙ্গি হামলা বা অন্য কোন উৎস থেকে নেয়া হতে পারে। তবে গল্পটি বাংলাদেশের জন্য বর্তামানে একটি যুগোপযোগী বিষয়। যা সহজে দর্শককে কানেক্ট করতে পারবে। ফিল্ম এ প্রচুর গ্রাফিক্স ব্যবহার করা হয়েছে যা সাউথ ইন্ডিয়ান ফিল্মকে ও মাঝে মাঝে হার মানাবে। এটা বড় একটা তার কৃতিত্ব। দর্শককে সবচেয়ে বেশি কানেক্ট করে ক্রেন শট ও ড্রোন শট। তা পরিচালক দেখিয়ে দিয়েছেন অনায়াসে কিছু কিছু যায়গায়। টিকাটুলির মোড়ে...... যে গানটা ব্যবহার করা হয়েছে তা অনেক আগে থেকেই জনপ্রিয়। আশা করি এ গানটা কিছুটা হলেও ছবিকে জনপ্রিয় করে তুলবে।তিনি ছবিতে গান ব্যবহার করেছেন ১ টা মাত্র। যা অন্যান্য ফিল্মের থেকে পার্থক্য সৃষ্টি করবে। তবে অনেকে বেশি রোমান্টিক গান চাইতে পারে। কিন্তু তিনি ব্যতিক্রম সৃষ্টি করেছেন। বাকি শট, সাউন্ড, ফ্রেম, লাইট এর কথা নাই বা বললাম । টেকনিক্যাল দক্ষতার জবাব নাই।  তবে কিছু কিছু ঘাটতি ত থেকেই যায়।   চৈতি(মাহি) ফ্যাশন পড়ে ক্রাইম রিপোর্টারের সাথে তার অভিনয় যায়না। কেমন যেন খটকা লাগছে। ন্যাকামির শেষ নাই। তার অভিনয়ের দিকে একটু নজর দেয়া উচিত ছিল।   আর নতুন মুখ তাসকিন রহমান(জিসান) এর অভিনয়ের ত কোন জবাব নাই। পরের ফিল্ম এ তাকে চাইলে মনে হয় ভুল হবে না। বাকি সবার অভিনয় ঠিকঠাক। তবে আশফাক (এ বি এম সুমন)এর একটা বউ ছিল সিনথিয়া (কাজী নওশাবা আহমেদ)। যিনি কিনা ফিল্ম এ দর্শক যখন কানেক্টেড হয় সে সময় কোথা এসে ডিস্টার্ব শুরু করেন। তার অভিনয়ের কিছু অংশ অতিরিক্ত হয়ে গেছে। যা দর্শক সহজে ভক্ষণ করতে চাইবেনা। তবে তার শেষের দুইটা তিনটা শট দারুন অর্থ তৈরি করতে পেরেছে। আরেকটা সমস্যা হল , দর্শক যা প্রাণভরে দেখতে চাই তা একটু বেশি করে দেখানোই ভালো। মানে কিছু কিছু শট এর সময় বাড়ানো উচিত ছিল। যেমন-- স্কুলের বাচ্চারা সবাই মিলে বেলুন দিয়ে বাংলাদেশের পতাকা তৈরি করল ।এটা একটু দীর্ঘ করা উচিত ছিল,।   বাকি সব ঠিকঠাক।   জয় হোক বাংলা চলচ্চিত্রের।  প্রথমে টাকার জন্য ছবি বানাতে গিয়ে অনেক ঢালিউড ছবি ফ্লপ হয়। কিন্তু দর্শকের জন্য ছবি বানালে সফল ত হবেই।
Dhaka Attack (2017) Bangladeshi Film Poster

চৈতি(মাহি) ফ্যাশন পড়ে ক্রাইম রিপোর্টারের সাথে তার অভিনয় যায়না। কেমন যেন খটকা লাগছে। ন্যাকামির শেষ নাই। তার অভিনয়ের দিকে একটু নজর দেয়া উচিত ছিল। 
আর নতুন মুখ তাসকিন রহমান(জিসান) এর অভিনয়ের ত কোন জবাব নাই। পরের ফিল্ম এ তাকে চাইলে মনে হয় ভুল হবে না। বাকি সবার অভিনয় ঠিকঠাক। তবে আশফাক (এ বি এম সুমন)এর একটা বউ ছিল সিনথিয়া (কাজী নওশাবা আহমেদ)। যিনি কিনা ফিল্ম এ দর্শক যখন কানেক্টেড হয় সে সময় কোথা এসে ডিস্টার্ব শুরু করেন। তার অভিনয়ের কিছু অংশ অতিরিক্ত হয়ে গেছে। যা দর্শক সহজে ভক্ষণ করতে চাইবেনা। তবে তার শেষের দুইটা তিনটা শট দারুন অর্থ তৈরি করতে পেরেছে। আরেকটা সমস্যা হল , দর্শক যা প্রাণভরে দেখতে চাই তা একটু বেশি করে দেখানোই ভালো। মানে কিছু কিছু শট এর সময় বাড়ানো উচিত ছিল। যেমন-- স্কুলের বাচ্চারা সবাই মিলে বেলুন দিয়ে বাংলাদেশের পতাকা তৈরি করল ।এটা একটু দীর্ঘ করা উচিত ছিল,। 
বাকি সব ঠিকঠাক। 
জয় হোক বাংলা চলচ্চিত্রের।
প্রথমে টাকার জন্য ছবি বানাতে গিয়ে অনেক ঢালিউড ছবি ফ্লপ হয়। কিন্তু দর্শকের জন্য ছবি বানালে সফল ত হবেই। 

Watch the full Movie 'Dhaka Attack' (2017) from this link.... 



SHARE THIS